-
জনপ্রতিনিধি
- সংসদ সদস্য
-
জেলা পরিষদ
- চেয়ারম্যান
- জেলার সাংবাদিক
- চাকরীর খবর
- প্রিয় মুখ
- রাশিফল
Dec 03, 2018 সম্পাদনা- হাসান খান, সাক্ষাৎকার
জাতীয় পার্টির সমর্থন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন হিরো আলম। ২ ডিসেম্বর (রবিবার) মনোনয়নপত্র যাচাইয়ের শেষে মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তা। রিটার্নিং কর্মকর্তার এমন সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করতে ৩ ডিসেম্বর (সোমবার) বিকেলে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আসেন হিরো আলম। এরপর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
প্রশ্ন: কী কারণে আপনার মনোনয়নপত্র বাতিল হলো, ভুলটা কার ছিল?
হিরো আলম: আমি তো জানি আমার কোনো ভুল ছিল না। আমি এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর দিয়েছিলাম। ওখান থেকে তারা শতকরা ১০ জন সিলেক্ট করছিল। এর মধ্যে ওরা সাতজন বলে রিয়েল (প্রকৃত) পাইছে, বাকি তিনজন খুঁজে পাইনি। তারা যখন রাতে কাগজ দেয়, তখন বলল পাঁচজনের কথা। এরা এদেশের লোকজন…। এরা কোনো দিনও চায় না, প্রজারা রাজা হোক। এদেশের এমপি-মিনিস্টার চায় না, জনসাধারণ এমপি-মিনিস্টার হোক। কী কারণে, এরা অলটাইম চায় – এদের বউ, এদের বাচ্চা, এদের বাপ, নানা-নানি এমপি হোক। আমাদের মতো জনসাধরণদের এরা এমপি হতে দিবে না।
প্রশ্ন: তার মানে আপনারটা কী ষড়যন্ত্র করে বাতিল করা হয়েছে?
হিরো আলম: অবশ্যই ষড়যন্ত্র করছে।
প্রশ্ন: কে ষড়যন্ত্র করেছে? কার ইঙ্গিত ছিল?
হিরো আলম: ‘ওখানে যারা আমার কেন্ডিডেট ছিল। ওই এলাকায় আপনারা খোঁজ-খবর নিয়ে দেখেন, হিরো আলম ছাড়া কেউ কোনো কিছু বলে না। হিরো আলম আওয়াজ ওঠে গেছে। আমার যারা প্রতিদ্বন্দ্বী, সব কয়টায় মিইলা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। ওখানে আরও কয়েকজন দাঁড়াল, তাদের মনোনয়ন বাতিল হলো না। ওখানে আরও দুইজনের বাতিল হয়েছিল, তারা কী করল, হইচই করল। গণ্ডগোল লাগাতে চেষ্টা করল। তারপরে তাদেরটা গ্রহণ করা হলো। আমি তো বলব, আমার ক্ষমতার জোর নাই, আমার অর্থ-সম্পদ নাই, জোর গলায় কথা বলতে পারলাম না। আমারটা গ্রহণ করল না। তাছাড়া একবার বলল সাতটা, যখন কাগজ দিল পাঁচটা। তারা অবশ্যই আমার সঙ্গে দুর্নীতি করছে।’
প্রশ্ন: আপনি কী শেষ পর্যন্ত লড়াইটা চালিয়ে যাবেন?
হিরো আলম: আমি যেহেতু জিরো থেকে হিরো। লড়াই করতে করতে এত দূর আসছি। আমার সবচেয়ে বড় সাপোর্ট আপনাদের মিডিয়া। মিডিয়া আমাকে অত্যন্ত ভালোবাসে। মিডিয়ার সাথে জনগণের ভালোবাসা আছে। যে কারণে আমি আজ এত দূর। তাই শেষ পর্যন্ত লড়াই করে যাবো। পাই আর না পাই, বীরের মতো মাথা তুলে যাবো এখন থেকে
Apr 06, 2020 ০
Apr 06, 2020 ০
Apr 06, 2020 ০
Apr 06, 2020 ০
Apr 06, 2020 ০
দুই আন্দোলনের কারণে আমাকে জার্মান দূতাবাসে আমন্ত্রণ:...
Mar 05, 2020 ০
স্বাধীনতার মাসে মোদির উপস্থিতি বাংলাদেশের মানুষ মেনে...
Mar 04, 2020 ০
আমিই সম্ভবত নিউজিল্যান্ডে সবচেয়ে ঘৃণিত বাবা
Jul 15, 2019 ০
অস্বাভাবিক পথে সরকার উৎখাতের চক্রান্তে ছিল...
Feb 11, 2019 ০
‘মিউজিকে আমরা অল্পতেই সন্তুষ্ট হয়ে যাচ্ছি’
Oct 31, 2018 ০
Apr 06, 2020
Apr 06, 2020
Apr 06, 2020
Apr 05, 2020
Apr 05, 2020
May 19, 2018
May 08, 2018
Nov 25, 2018
Jul 10, 2018
Jul 06, 2018
Jul 29, 2018