-
জনপ্রতিনিধি
- সংসদ সদস্য
-
জেলা পরিষদ
- চেয়ারম্যান
- জেলার সাংবাদিক
- চাকরীর খবর
- প্রিয় মুখ
- রাশিফল
Jul 15, 2019 সম্পাদনা- সোহেল রেজা ভিন্ন খবর
রিচার্ড আর্চবল্ড। মার্কিন এই ধনকুবের পড়াশোনা করেছিলেন প্রাণিবিদ্যা নিয়ে। বিখ্যাত হয়ে আছেন নিউগিনি অঞ্চলে পরিচালিত তিন অভিযানের জন্য। প্রথমটি ১৯৩৩-৩৪ সালে, দ্বিতীয়টি ১৯৩৬-৩৭ সালে আর তৃতীয়টি ১৯৩৮-৩৯ সালে। তৃতীয় অভিযানটি চালিয়েছিলেন তখনকার ডাচ্ অধিকৃত নিউগিনিতে। এখন জায়গাটা ইন্দোনেশিয়ার অন্তর্ভুক্ত। এই অভিযানেই তিনি সেখানকার বালিয়েম ভ্যালি আবিষ্কার করেন। তিনি অবশ্য জায়গাটার নাম দিয়েছিলেন গ্র্যান্ড ভ্যালি। সেই সঙ্গে ওই অঞ্চলের আদিবাসীদেরও খোঁজ বের করেন।
অবশ্য আর্চবল্ডের অভিযানের উদ্দেশ্য ছিল, ওই অঞ্চলে কী কী প্রাণী বাস করে তার খোঁজখবর বের করা। সে কাজ করতে গিয়েই বালিয়েম ভ্যালিতে বাস করা অজানা-অচেনা একদল আদিবাসীর খোঁজ বের করে ফেলেন তিনি। তাদের নাম দেওয়া হয় ‘দানি’। তবে আর্চবল্ড তো ছিলেন প্রাণীবিদ, আদিবাসীদের নিয়ে তাঁর তেমন আগ্রহ ছিল না। কাজেই দানিদের নিয়ে তেমন ঘাঁটাঘাঁটি করেননি। একই সঙ্গে উল্টোটাও সত্য। দানিদেরও আধুনিক জীবনযাপনের ব্যাপারে খুব একটা আগ্রহ ছিল না। কাজেই তারাও থেকে গেছে নিজেদের মতো।
ব্যাপারটি আসলে এখনো সত্য। দানিরা আজও আধুনিক জীবনযাপনের ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে ওঠেনি। ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তা থেকে সাড়ে তিন হাজার কিলোমিটার দূরত্বে তাদের বাস। উল্টো ধরে রেখেছে হাজার বছরের পুরনো ঐতিহ্যবাহী জীবনধারা ও পুরনো সব রীতি-নীতি। সম্প্রতি সেই গল্পই উঠে এসেছে জার্মান আলোকচিত্রী মার্কাস রথের ক্যামেরায়। বছর দেড়েক আগে তিনি গিয়েছিলেন বালিয়েম ভ্যালিতে, দানিদের গ্রামে। সেখানে দানিদের সঙ্গে কাটিয়েছেন পুরো একটি সপ্তাহ। ছবি তুলেছেন তাদের আচার-আচরণ, রীতি-নীতি আর সামাজিক প্রথার। এতে দানিদের আধুনিকতাবিবর্জিত সরল জীবনযাপন সম্পর্কে চমকপ্রদ সব তথ্য পাওয়া গেছে। এটা আবার অনেক পর্যটককেই আকর্ষণ করছে তাদের গাঁয়ে যেতে।
আমাদের পরিচিত আধুনিক সমাজের সঙ্গে দানিদের সমাজের অনেক পার্থক্য। সবচেয়ে বড় পার্থক্য, ওরা এখনো চূড়ান্ত গোত্রভিত্তিক জীবন যাপন করে। এমনকি এখনো পরিবারে বিভক্ত হয়ে আলাদা আলাদা বাসায়ও থাকে না। ওদের সব ছেলে এক বাসায় থাকে, সব মেয়ে আরেক বাসায়। কাপড়চোপড়ের ব্যাপারেও ভীষণ উদার। মানে ওদের মধ্যে এখনো খুব একটা কাপড় পরার বালাই নেই। তবে গায়ে কিছুই পরে না, তেমনটা নয়। মুখে রং মাখে। গায়ে পরে পশুপাখির চামড়া, পালক আর হাড়। দানি ছেলেরা পরে এক অদ্ভুত জামা, নাম ‘কোতেকা’। ওটাকে আসলে জামা না বলে কিম্ভূত আকৃতির অন্তর্বাস বলা উচিত। আর যোদ্ধাদের গলায় থাকে এক বিশেষ ধরনের মালা। প্রতিটি মালা একেকটি যুদ্ধজয় বা শত্রু হত্যার প্রতীক।
Apr 06, 2020 ০
Apr 06, 2020 ০
Apr 06, 2020 ০
Apr 06, 2020 ০
Apr 06, 2020 ০
কিশোরগঞ্জের ছেলেকে পেতে ছুটে এলো ফিলিপাইনের মেয়ে
Jul 16, 2019 ০
তালাক পেয়ে খুশিতে দুধ দিয়ে গোসল করলেন স্বামী!
Jul 16, 2019 ০
সন্তানের লাশ রেখে আরেক শিশুকে বাঁচাতে গেলেন তিনি
Jun 15, 2019 ০
আজকের জোকস : স্বামীকে লাখপতি বানিয়েছি
Jun 15, 2019 ০
সিদ্দিকের এক খিলি পানের দাম ১০৫০ টাকা!
Jun 13, 2019 ০
Apr 06, 2020
Apr 06, 2020
Apr 06, 2020
Apr 05, 2020
Apr 05, 2020
May 19, 2018
May 08, 2018
Nov 25, 2018
Jul 10, 2018
Jul 06, 2018
Jul 29, 2018