-
জনপ্রতিনিধি
- সংসদ সদস্য
-
জেলা পরিষদ
- চেয়ারম্যান
- জেলার সাংবাদিক
- চাকরীর খবর
- প্রিয় মুখ
- রাশিফল
সেপ্টে ২১, ২০১৯ সম্পাদনা- সোহেল রেজা আলোচিত নেত্রকোনা, নেত্রকোনার প্রিয় মুখ, নেত্রকোনা, নেত্রকোনা সদর, র্শীষ সংবাদ, সারাদেশ
সাক্ষাৎকার নিয়েছেন কিংশুক পার্থ :
গত বছরের ২৮ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে পাস হয় ‘শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় বিল-২০১৮’। তারপর নেত্রকোনার ৪৯৮.৪৫ একর জমিতে ‘শেখ হাসিনা বিশ্বিবদ্যালয়’ স্থাপনে ২ হাজার ৬৩৭ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়। দেশের ৩৯তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়। শহরেররাজুরবাজারে অবস্থিত টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টারে(টিটিসি)অস্থায়ীভাবে গত বছর থেকে ৯০জন শিক্ষার্থীকে ভর্তি করানোর মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করে।
দেশের অন্যতম শীর্ষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য হিসেবে ২০১৮ খ্রিস্টাব্দের ১ আগস্ট দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. রফিকউল্লাহ খান। প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণের একবছর পূর্ণ হয়েছে। দায়িত্ব গ্রহণের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফলতা, আধুনিকায়ন, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাসহ আসন্ন ভর্তি পরীক্ষাকে সামনে রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক বিষয় নিয়ে নেত্রকোনার আলো.কম এর পক্ষ থেকে সম্প্রতি উপচার্যের মুখোমুখি হয়েছেন কিংশুক পার্থ।
নেত্রকোনার আলো: প্রাকৃতিক ঐশ্বর্যে ভরপুর নেত্রকোনা জেলাতে রয়েছে দিগন্ত জুড়ে সবুজের সমারোহ, ফসলী মাঠ, ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অসংখ্য হাওড়-বাওড়। সেখানে ফোটে অসংখ্য নাম না জানা ফুল। আর সেসব ফুলে বসে প্রজাপতি, ভ্রমর খেলা করে, যা প্রকৃতিকে মনোমুগ্ধকর রূপে আমাদের সামনে উপস্থাপন করে। এমন প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত এ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন উপাচার্য হিসেবে মহান দায়িত্ব পেয়ে আপনার অনুভূতি কি?
উপাচার্য: সত্যিকার অর্থে অপ্রস্তুত ছিলাম। মহামান্য রাষ্ট্রপতি আমার উপর আস্থা রেখে আমাকে এ গুরুদায়িত্ব সপে দিয়েছেন। আমি বিস্মিত হয়েছিলাম। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার উপর যে আস্থা রেখেছেন তা আমার দায়িত্ববোধকে অনেক বেশি বাড়িয়ে দিয়েছে। আগামী কয়েকবছর শুরু এ বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়েই ভাবতে ও কাজ করতে চাই।
নেত্রকোনার আলো: ক্যাম্পাস বিনির্মানে বর্তমানে কি ধরনের কার্যক্রম চলমান?
উপাচার্য: ক্যাম্পাসের মাস্টারপ্লান করা হয়েছে। একনেকে বিল পাস হয়েছে। আমরা ৩ বছরের জন্য বরাদ্দ পেয়েছি। মূল ক্যাম্পাসের কাজ শুরু হয়ে গেছে। আশা করি ২০২১ সালের মধ্যে ৪ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য একাডেমিক ভবন, ৪টি আবাসিক হল, শহীদ মিনার, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের জন্য আবাসনের কাজসহ আরো কিছু স্থাপনা নির্মাণ করা হবে।
নেত্রকোনার আলো: পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কোন কাজটি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করছেন?
উপাচার্য: শিক্ষা কার্যক্রম চলমান রাখা ও অবকাঠামো প্রস্তুত করা। শুরুতেই রেজিস্ট্রার ভবন, একাডেমিক ভবন, আবাসন গুরুত্বপূর্ণ।
নেত্রকোনার আলো: বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বর্তমানে কোন বিষয়টাকে সবচেয়ে বড়ো সমস্যা বা চ্যলেঞ্জ মনে করছেন?
উপাচার্য: নিজ ক্যাম্পাসে দ্রুততম সময়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করতে পারাই আমার মূল লক্ষ্য বা চ্যলেঞ্জ। দক্ষ জনবল নিয়োগ বিষয়টিও কিন্তু অনেক চ্যালেঞ্জিং।
নেত্রকোনার আলো: বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আপনার ভবিষ্যত পরিকল্পনা কি?
উপাচার্য: আশা করছি ২০২৫ সলের মধ্যে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি পূর্ণাঙ্গ রুপ দিতে পারবো। অন্তত ৪ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি করানোর পরিকল্পনা রয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে অন্তত ৫০টি বিভাগ চালু হবে। দেশি বিদেশি শিক্ষক ও এক্সপার্ট দ্বারা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর পাঠ্যক্রম এবং বিভাগ ভিত্তিক ল্যাব সুবিধা চালু করা আমার ভবিষ্যত পরিকল্পনার অংশ।
নেত্রকোনার আলো: এক বছরের মাথায় ক্যাম্পাসের অর্জনগুলো কী কী?
উপাচার্য: ইতোমধ্যে আমরা জমি অধিগ্রহন শেষ করেছি। একদিকে অবকাঠামো নির্মাণ কাজ চলমান অন্যদিকে অনুমোদনের পর দ্রুততম সময়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গতবছর প্রথমবারের মত নেত্রকোনা জেলাতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন করতে পেরেছি যা অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিলো। নির্দিষ্ট সময়ে প্রথম সিমিষ্টার পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।
নেত্রকোনার আলো: শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় মোট ৩ টি বিভাগ যথা- বাংলা, ইংরেজী, অর্থনীতিনিয়ে এর যাত্রা শুরু করছে। ভবিষ্যতে আর কোন কোন বিভাগ বা ইন্সটিটিউটকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শুরু করা হবে?
উপাচার্য: দেখুন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় শুরুতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার কথা থাকলেও পরবর্তীতে তা হয় নি। তবে এটি দেশের প্রথম ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় বলে আত্মপ্রকাশ করেছে। অন্যদিকে এ এলাকার লোকসাহিত্য, সংস্কৃতি, হাওড় ইত্যাদি বিষয়কে মাথায় রেখে আমরা এ বিভাগগুলো নিয়ে ভাবছি। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কেন্দ্রিক যুগপোযোগী কর্মনির্ভর বিষয়গুলোকে আমাদের অর্গানুগ্রামে প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে। এ বছর কম্পিউটার সায়েন্স নতুন করে যুক্ত হলো। ২০২১ সাল নাগাদ ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্্র ইঞ্জিনিয়ারিং, কমিউনিকেশন, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং, পরিসংখ্যান, ম্যাথ, এপ্লাইড ফিজিক্্র, এগ্রিকালচার, ফিশারিজবিভাগ, ইন্সটিটিউট অব হাওড় স্টাডিজ, মুক্তিযুদ্ধও বঙ্গবন্ধু গবেষণা ইন্সটিটিউট, ইন্সটিটিউট অব কালচার এমন অন্তত ১০টি বিভাগকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। তবে বাংলাদেশ অধ্যয়ন, ইংরেজি ও কম্পিউটার সায়েন্সে এ – ইঞ্জিনিয়ারিং সকল বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য বাধ্যতামূলক কোর্স থাকবে।
নেত্রকোনার আলো: বঙ্গবন্ধু চেয়ার কি করা হবে?
উপাচার্য: অবশ্যই হবে। শুরুতেই বঙ্গবন্ধু মিউজিয়াম প্রতিষ্ঠা করা হবে।
নেত্রকোনার আলো: বলা হচ্ছে এটি দেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় হবে। এ রুপরেখা বাস্তবায়নে কি কি নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মানে আইটি পার্ক, আইটি কোম্পানী হাব হবে কিনা?
উপাচার্য: আমাদের আইটি পার্ক করার পরিকল্পনা রয়েছে, সেখানে দেশ বিদেশ থেকে কোম্পানীগুলো আসবে। শিক্ষার্থীরা একদিকে যেমন এখানে গবেষণা করার সুযোগ পাবে অন্যদিকে থাকবে চাকুরীর সুযোগ। এসব বিষয় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পায় রয়েছে।
নেত্রকোনার আলো: মনোমুগ্ধকর পরিবেশের ৪৯৮.৪৫ একর জমিতে বিশ্ববিদ্যালয়কে ঢেলে সাজানো হবে। ক্যাম্পাসের নকশা বা এর রুপকার কে?
উপাচার্য: আসলে এটি একটি যৌথ প্রচেষ্টা। দেশের সেরা সব প্রতিষ্ঠানগুলো যৌথভাবে এর মাস্টারপ্লান বাস্তবায়ন করবে।
নেত্রকোনার আলো: রাজুরবাজারে অবস্থিত টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টারে(টিটিসি)অস্থায়ীভাবে গত বছর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রমও শুরু হয়েছে, মূল ক্যাম্পাসে কবে থেকে কার্যক্রম শুরু হতে পারে বলে আপনি আশা করেন?
উপাচার্য: ২০২১ সালের মধ্যে আশা করছি আমরা মূল ক্যাম্পাসে পূর্ণাঙ্গভাবে কার্যক্রম চালু করতে পারবো।
নেত্রকোনার আলো: বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগোটি থেকে সম্পূর্ণ নেত্রকোণা জেলা সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাওয়া যায়। এ লগোটির রুপকার কে?
উপাচার্য: বর্তমানে যে লগোটি রয়েছে তা চূড়ান্ত নয়। চূড়ান্ত লগোটির কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এর রুপকার কিন্তু ক্ষুদ বিশ্ববিদ্যালয়ই। চূড়ান্ত লগোটির প্রতিটি প্রতীক নির্দেশ করছে এই এলাকার নানা বৈশিষ্ট্য যেমন উড়ন্ত পাখির প্রতীক ,যা নেত্রকোনার পাহাড়ী ও নদীবেষ্টিত এলাকার সৌন্দর্য প্রকাশ পায়। খোলা বই সম্বলিত চিহ্ন যা জ্ঞানের প্রতীক নির্দেশ করে। পাহাড় সম্বলিত প্রতীক,যা বিরিশিরি নদী সংলগ্ন শ্বেতশুভ্র পাহাড়কে নির্দেশ করে। পাহাড়ের পাদদেশের টলটলে স্বচ্ছ পানি ,বিরিশিরি নদীর পানিকে ইঙ্গিত করে। রয়েছে গারো সমাজের জাতিগত শিল্পের চিহ্ন এবং চিনামাটির গেরুয়া রঙ ,যা চিনামাটির পাহাড়গুলোকে ইঙ্গিত কওে যা থেকে সম্পূর্ণ নেত্রকোণা জেলা সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাওয়া যায়।
নেত্রকোনার আলো: বিশ্ববিদ্যায়ের মূল উদ্দেশ্য জ্ঞান উৎপাদন করা। গবেষনা বিষয়টি কেমন প্রধান্য পাবে? গবেষণার ক্ষেত্রে কোন বিষয়গুলোর উপর বেশি আলোকপাত করা হবে?
উপাচার্য: এটি শতভাগ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয় হবে। এখানকার হাওড় বাওড়, চীনা মাটি, সাদামাটি, মাছ ইত্যাদি বিষয়কে প্রধান্য দিয়ে সকল বিষয়ে গবেষণা করা হবে।
নেত্রকোনার আলো: নেত্রকোণাকে বলা হয় শিল্প সংস্কৃতির চারণভূমি।এ অঞ্চলের শিল্প সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে ও চর্চা করতে ক্যাম্পাসে কি রকম সামাজিক সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বা ক্লাব থাকবে?
উপাচার্য: এখানকার শিল্প সংস্কৃতি ও লোকসাহিত্য বাঁচানো ও চর্চার ক্ষেত্রে আমরা বিভিন্ন ধরনের সামাজিক সাংস্কৃতিক কার্যক্রম ও ক্লাব থাকবে, রিসার্চ সেন্টার হবে। পাশাপাশি ক্যাম্পাস রেডিও, ক্যাম্পাস টেলিভিশন, জিমনেসিয়াম, গলফ ক্লাব করা হবে।
নেত্রকোনার আলো: বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর কিংবা বিশেষ কোন ব্যক্তির পথিকৃতি বা ভাস্কর্য নির্মানের পরিকল্পনা আছে কি?
উপাচার্য: অবশ্যই। এ বিশ্ববিদ্যালয় মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, ঐতিহ্যকে ধারন করেই এগিয়ে যাবে। অদূর ভবিষ্যতে বঙ্গবন্ধু মনুমেন্ট, বিখ্যাত ব্যাক্তিদেও পথিকৃতি, মিউজিয়াম করা হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে মূল গেইটে পথিকৃতি থাকবে।
নেত্রকোনার আলো: বিদেশী শিক্ষর্থীদের এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার বিষয়ে আগ্রহী করার ক্ষেত্রে কোন বিশেষ ভাবণা আছেকি?
উপাচার্য: বিদেশী শিক্ষার্থীদের আগ্রহী করার জন্য শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করা হবে। থাকবে ফরেন কোটা। তাছাড়া দেশের বাইরে থেকে ভিজিটিং টিচার আনা হবে।
নেত্রকোনার আলো: এবছর ভর্তি পরীক্ষায় কি আগের মতই নম্বর বন্টন থাকবে? সেকেন্ড টাইম পরীক্ষার সুযোগ কি থাকছে? আসন সংখ্যা কি বাড়তে পারে? নতুনকোন বিভাগ কি এ বছর চালু হতে পারে?এমসিকিউ ও লিখিত পরীক্ষা কি একসঙ্গেই অনুষ্ঠিত হবে?
উপাচার্য: হ্যাঁ, ভর্তি পরীক্ষায় আগের মতই এমসিকিউ এর নম্বর বন্টন থাকবে তবে নতুন করে একই সঙ্গে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। থাকছে না ২য় বার পরীক্ষায় অংশগ্রহনের সুযোগ। এবছর প্রথমবারের মত কম্পিউটার সাইন্স বিষয়ে ৩০ জনকে ভর্তি করানো হবে । ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত বিস্তারিত পাওয়া যাবে ওয়েবসাইটে : ww.shubd.net
নেত্রকোনার আলো: এবছর যারা ভর্তি পরীক্ষার্থী তাদের ব্যাপারে আপনার উপদেশ কি?
উপাচার্য: ভর্তিচ্ছু সকল পরীক্ষাথীকে আন্তরিক অভিনন্দন ও এ বিশ্ববিদ্যালয়ে আমন্ত্রণ জানাই। পাঠ্যপুস্তক, বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ, ইংরেজি বিষয়ে ভালভাবে প্রস্তুতি নেওয়ার উপদেশ দেন।
নেত্রকোনার আলো: হাওড় অঞ্চলের এ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি জননেত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি কোন নির্দেশনা কি আছে?
উপাচার্য: প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ নজর আছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর। প্রাকৃতিক ও জীব বৈচিত্র ঠিক রেকে প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো নির্মাণ করা ও গবেষণা নির্ভর একটি বিশ্ববিদ্যালয় করা হোক এমন নির্দেশনা রয়েছে। বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, গবেষণ ও উদ্ভাবন বিষয়কে গুরুত্ব দিতে বলেছেন যেন এখানকার কোন গ্রেজুয়েট শিক্ষাজীবন শেষে বেকার না থাকে।
নেত্রকোনার আলো: সময় দেওয়ার জন্য অনলাইন পোর্টাল নেত্রকোনার আলো.কম এরপক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ।
উপাচার্য: আপনাকেও ধন্যবাদ।
জানু ২৬, ২০২০ ০
জানু ২৬, ২০২০ ০
জানু ২৬, ২০২০ ০
জানু ২১, ২০২০ ০
জানু ২১, ২০২০ ০
ভাষা সৈনিক ডাঃ এম এ হামিদ খানের ইন্তেকাল, সর্বস্তরের...
জানু ২৬, ২০২০ ০
টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ (টিএসসি) স্থাপন একনেকে অনুমোদন...
জানু ২৬, ২০২০ ০
নেত্রকোনার পূর্বধলায় সরকারি জায়গার গাছ কেটে নিয়েছে...
জানু ২৬, ২০২০ ০
নেত্রকোনায় দৈনিক ভোরের দর্পণ পত্রিকার ২০তম প্রতিষ্ঠা...
জানু ২১, ২০২০ ০
নেত্রকোনায় আল আমিন খান পাঠানের ১৭তম মৃত্যু-বার্ষিকী...
জানু ২১, ২০২০ ০
মে ১৯, ২০১৮
অক্টো ১৬, ২০১৮
নভে ২৫, ২০১৮
জুলা ১৮, ২০১৯
জুলা ১০, ২০১৮
জুলা ০৬, ২০১৮
জুলা ২৯, ২০১৮