Jul 09, 2020 সম্পাদনা- সোহেল রেজা বানিজ্য জগৎ, র্শীষ সংবাদ
পাটখড়ি থেকে উৎপাদিত একটি পণ্য হচ্ছে এই ছাই, যা আসলে চারকোল বা অ্যাকটিভেটেড কার্বন। কারখানার বিশেষ চুল্লিতে পাটকাঠি পুড়িয়ে ছাই করা হয়। তিন থেকে চার দিন পোড়ানোর পর চুল্লির ঢাকনা খুলে ছাই সংগ্রহ করে ঠাণ্ডা করা লাগে। এ ছাড়া কাঠের গুঁড়া, নারিকেলের ছোবড়া ও বাঁশ থেকেও ছাই বা চারকোল উৎপাদন হয়ে থাকে। তবে দেশে এখন পর্যন্ত পাটখড়ি থেকেই চারকোল উৎপাদিত হচ্ছে।
বাংলাদেশ থেকে ২০০৯-১০ সালে এই পণ্য রপ্তানি শুরু হয়। এ সব ছাইয়ের মধ্যে গড়ে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত কার্বন উপাদান থাকে। টনপ্রতি ৫০০ থেকে ১ হাজার ৭০ ডলারে রপ্তানি হচ্ছে এই পণ্য। পাটখড়ির ছাইয়ে থাকা কার্বন পাউডার দিয়ে প্রসাধনসামগ্রী, ব্যাটারি, কার্বন পেপার, পানির ফিল্টারের উপাদান, দাঁত পরিষ্কার করার ওষুধ ও ফটোকপি মেশিনের কালি তৈরি করা হচ্ছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে ছাই রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬৪.৫৩ শতাংশ।
Aug 05, 2020 ০
Aug 05, 2020 ০
Aug 05, 2020 ০
Aug 04, 2020 ০
শেষ হল ব্যতিক্রমধর্মী হজ
Aug 03, 2020 ০
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন আক্রান্ত ১৩৫৬, মৃত্যু ৩০
Aug 03, 2020 ০
বৃষ্টি নিয়ে নতুন করে যা জানাল আবহাওয়া অধিদফতর
Aug 03, 2020 ০
Aug 03, 2020
Aug 03, 2020
Aug 03, 2020
Aug 03, 2020
May 19, 2018
May 08, 2018
Nov 25, 2018
Jul 10, 2018
Jul 29, 2018
Jul 06, 2018